:: MB TV ডেস্ক ::
শেষ আট ইনিংসে দলই দু শ রানের কোটা পেরোতে পারেনি। ব্যক্তিগত শতরান সেখানে অবান্তর।
পেছনের ইতিহাস আর সকালের দুঃস্বপ্ন ভোলার এক জুটি গড়েছিলেন ডাবল এম- মুশফিক-মুমিনুল। প্রায় পাঁচ ঘন্টা, ৭৪ ওভার তিন বল স্থায়ী জুটি থেকে এসেছে ২৬৬ রান। যা কিনা মিরপুরের মাঠে যে কোন উইকেটে সর্বোচ্চ। চতুর্থ উইকেটে বাংলাদেশের সেরা। আর সব উইকেট মিলে যা চতুর্থ সর্বোচ্চ। চতুর্থ উইকেটে আগের সেরা ১৮০ রানের জুটিতেও লিটন দাসের সঙ্গী ছিলেন মুমিনুল।
তিনবার জীবন পেয়ে মুমিনুল তুলে নিয়েছেন সপ্তম সেঞ্চুরি। দেশের মাটিতে তামিমকে টপকে সবচেয়ে বেশি ছয় সেঞ্চুরিও এখন এককভাবে লিটল মাস্টারের। এ বছর টেস্টে বাংলাদেশের চার সেঞ্চুরির তিনটিই এই বা হাতির। যদিও মাঝে আট ইনিংসে ছিল ক্ষরা। নেই কোনো ফিফটি।
(১৫ ওভার ও ৬৮ ওভার জীবন)
মুমিনুলের সঙ্গে মুশফিকও ফিরে পেয়েছেন হারানো আত্মবিশ্বাস। দেশের শীর্ষ ৫ জুটির ৪ টিতেই সঙ্গী মিস্টার ডিপেন্ডেবল।
এর আগে-পরে সকালের সঙ্গে দারুণ মিল বিকালের। ২৬ রানে ইমরুল-লিটন-মিঠুনকে ফিরিয়ে সিলেটের স্মৃতি ফিরিয়ে আনার চেষ্টায় ছিলো টস হারা জিম্বাবুয়ে।
শেষ বিকেলে মুমিনুল থেমেছেন ১৬১ রানে। নাইটওয়াচম্যান তাইজুলও পাহারা দিতে পারেননি নিজের উইকেটটা।
তারপরও সিলেট টেস্টকে ভুলতে চাওয়া বাংলাদেশ, স্বস্তির রাত কাটিয়ে দ্বিতীয় দিন শুরু করবে মুশফিক-মাহমুদুল্লাহর ব্যাটে।